বাসক পাতার ঔষধি গুনাগুন | বাসক পাতা খাওয়ার নিয়ম

বাসক পাতা আমরা অনেকেই চিনি না বা চিনলেও এর ঔষধি গুন সম্পর্কে খুব একটা ধারা নেই। বাসক একটি ঔষধি গাছ যা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অনেক পরিমানে ব্যবহার হয়ে থাকে। আজ আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে বাসক পাতার বিস্তারিত বিবরণ আলোচনা করব।

বাসক-পাতার-ঔষধি-গুনাগুন

বাসক পাতা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় প্রচলিত একটি ঔষধি গাছ, যার পাতায় রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণাবলী। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন বাসক পাতা উপকারিতা ও কোন কোন রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।

পোস্ট সূচীপত্র

বাসক পাতা পরিচিতি

বাসক পাতা দক্ষিণ এশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং এর পাতা, ফুল ও শিকড় ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন বেসক, আদুসা বা মালাবার নাট। বাসক গাছ মূলত এশিয়া মহাদেশের উপমহাদেশীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। গাছের বৈজ্ঞানিক নাম: Justicia adhatoda. এটি মূলত Acanthaceae পরিবার গোত্রীয় গাছ। এই গাছকে স্থানীয় ভাষায় বিভিন্ন নামে ডাকা হয়ে থাকে। যেমন: বাসক, আদুলসা, ভাসাকা, আডুসা ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: বাতাবি লেবুু নানা রোগের মহাষৌধ | বাতাবি লেবুর উপকারিতা।

বাসক পাতার বেশ কিছু রাসায়নিক উপাদানগুলো বিদ্যমান আছে। সেগুলো হলো: ভ্যাসিসিন (Vasicine), ভ্যাসিসিনোন (Vasicinone), সাইটোস্টেরল (sitosterol), হেড্রোক্সি নেপথোকুইনোন (hydroxy naphthoquinone) ও বিভিন্ন ধরনের ট্যানিন।

বাসক পাতার গাছ পরিচিতি

বাসক গাছ একটি বহুল পরিচিত ঔষধি গাছ, যা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বাসক গাছ সাধারণত ১-২ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এটি একটি বহুবর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় গাছ। গাছটির কাণ্ড শক্ত এবং শাখাগুলি ছড়ানো। পাতা সাধারণত ১০-১৫ সেমি দীর্ঘ এবং ৪-৬ সেমি প্রস্থের হয়। পাতার রঙ গাঢ় সবুজ, পাতা পুরু এবং কিছুটা মোটা।

পাতাগুলি লম্বাটে, ধারালো এবং শিরাযুক্ত। বাসক গাছের ফুলগুলি সাধারণত সাদা বা হালকা বেগুনি রঙের হয়। ফুলগুলি ছোট এবং থোকায় থোকায় ফোটে। ফুল ফোটার সময় সাধারণত বসন্ত এবং গ্রীষ্মকালে। ফলগুলি ছোট এবং বীজযুক্ত। প্রতিটি ফলে কয়েকটি বীজ থাকে, যা দ্বারা নতুন গাছ জন্মায়।

বাসক গাছের চাষাবাদ

বাসক গাছ সাধারণত আর্দ্র এবং উষ্ণ আবহাওয়ায় ভালভাবে বৃদ্ধি পায়।  গাছটি সরাসরি সূর্যালোক পছন্দ করে, তবে আংশিক ছায়াতেও বৃদ্ধি পেতে পারে। বাসক গাছ চাষাবাদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করতে হয়। দো-আঁশ এবং বেলে মাটি বাসক গাছের জন্য আদর্শ। গাছের শিকড়ের গলিত অবস্থায় পানি জমতে দেওয়া উচিত নয়। নিয়মিত জলসেচ প্রয়োজন। প্রাকৃতিক সার এবং জৈব সার ব্যবহারে বাসক গাছ ভালভাবে বৃদ্ধি পায়। শাখা কাটিংয়ের মাধ্যমে সহজেই বাসক গাছের নতুন চারা উৎপাদন করা যায়।

বাসক গাছ সাধারণত কিছু রোগবালাই দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: পাতার দাগ: ফাঙ্গাসের আক্রমণে পাতায় দাগ পড়ে যেতে পারে। এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় ছত্রাকনাশক ব্যবহার করতে হবে। কীটপতঙ্গ: কিছু কীটপতঙ্গ বাসক গাছের পাতায় আক্রমণ করতে পারে। প্রয়োজনীয় কীটনাশক ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।

বাসক গাছের ব্যবহার

বাসক গাছের বিভিন্ন অংশ ঔষধি গুণাবলীর জন্য ব্যবহৃত হয়। পাতার পাশাপাশি এর ফুল এবং শিকড়ও ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাসক গাছের প্রধান ব্যবহারের ক্ষেত্রগুলি হলো:

  • আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা: বাসক গাছ আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরিতে বহুল ব্যবহৃত হয়।
  • প্রচলিত চিকিৎসা: প্রাচীনকাল থেকে বাসক গাছের পাতা কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
  • বস্তুগত ব্যবহার: বাসক গাছের কাঠ প্রায়ই ছোট কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।

বাসক পাতার উপকারিতা 

বাসক পাতা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় প্রচলিত একটি ঔষধি গাছ, যার পাতায় রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণাবলী। এই পাতার উপকারিতা ও ব্যবহারের পদ্ধতি নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

১. শ্বাসকষ্ট চিকিৎসায়: বাসক পাতা শ্বাসকষ্টের চিকিৎসায় বহু প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর প্রধান উপাদান ভ্যাসিসিন (Vasicine) এবং ভ্যাসিসিনোন (Vasicinone) শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং শ্বাসনালীর সংকোচন দূর করে শ্বাসকষ্ট উপশম করে।

২. কাশি ও ব্রংকাইটিস চিকিৎসায়: বাসক পাতার রস বা এর থেকে প্রস্তুতকৃত সিরাপ কাশি ও ব্রংকাইটিস উপশমে অত্যন্ত কার্যকর। এটি কফ দূর করতে সহায়ক এবং শ্বাসনালীর সংক্রমণ নিরাময় করে।

৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলী: বাসক পাতায় বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান দেহের মুক্ত মৌলগুলির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এটি কোষের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং বার্ধক্যের প্রক্রিয়া ধীর করে।

৪. প্রদাহ কমাতে: বাসক পাতার প্রদাহবিরোধী গুণাবলী রয়েছে যা আর্থ্রাইটিস, গাঁটে ব্যথা এবং অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যা নিরাময়ে সহায়ক। এটি প্রদাহ কমাতে এবং ব্যথা উপশমে কার্যকর।

বাসক-পাতার-উপকারিতা

৫. জ্বর কমাতে: বাসক পাতা জ্বর কমাতে সহায়ক। এর থেকে প্রস্তুতকৃত ডিকোশন বা চা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং জ্বরের সময় শারীরিক আরাম প্রদান করে।

৬. রক্তশোধন করতে: বাসক পাতা রক্ত শোধন করতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন রক্তজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি রক্তের ক্ষতিকর উপাদানগুলোকে দূর করে শরীরকে বিশুদ্ধ করে।

৭. হজম প্রক্রিয়া বাড়াতে: বাসক পাতা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি অ্যাসিডিটি কমায় এবং গ্যাসের সমস্যা দূর করে।

আরো পড়ুন: কেশরাজ/কালোকেশী পাতার গোপনীয় কিছু কার্যকারীতা।

৮. ত্বকের সমস্যায়:বাসক পাতার তেল বা পেস্ট ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফোড়া, ব্রণ, এবং একজিমা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ত্বককে সুস্থ রাখতে সহায়ক।

৯. অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কার্যকারিতা: বাসক পাতা জীবাণু এবং ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকর। এর থেকে প্রস্তুতকৃত ওষুধ বিভিন্ন সংক্রমণ নিরাময়ে সহায়ক।

১০. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: বাসক পাতা রক্তের গ্লুকোজ স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যবহারে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে।

১১. পিরিয়ড সমস্যা সমাধানে: বাসক পাতা পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমাতে এবং অনিয়মিত পিরিয়ড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি একটি প্রাকৃতিক ঔষধি উপাদান হিসেবে পরিচিত।

১২. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালীকরণ: বাসক পাতা দেহের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। এটি দেহের প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

বাসক পাতা ব্যবহারের নিয়ম

বাসক পাতা বিভিন্ন রোগের জন্য বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। নিচে কিছু নির্দিষ্ট রোগের জন্য বাসক পাতার ব্যবহার এবং প্রস্তুত প্রণালী দেওয়া হলো:

কাশি ও শ্বাসকষ্ট: বাসক পাতার রস প্রায়শই কাশি ও শ্বাসকষ্ট উপশমের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাজা বাসক পাতা নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। পাতাগুলি পিষে রস বের করুন। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ১ চা চামচ করে এই রস পান করুন।

জ্বর: বাসক পাতার রস জ্বরের উপশমে সহায়ক। বাসক পাতার রস ১ চা চামচ। এতে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেতে পারেন।

ত্বকের রোগ: বাসক পাতার পেস্ট ত্বকের প্রদাহ বা সংক্রমণ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। তাজা বাসক পাতা পিষে পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকের সমস্যাযুক্ত স্থানে এই পেস্ট প্রয়োগ করুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২-৩ বার করতে পারেন।

বাসক-পাতা-খাওয়ার-নিয়ম

ডায়রিয়া: বাসক পাতার রস ডায়রিয়া উপশমে সহায়ক। তাজা বাসক পাতার রস ১ চা চামচ। এটি দিনে ২ বার করে খাবার পর পান করুন।

বাসক পাতার অপকারিতা

বাসক পাতা তার অসাধারণ ঔষধি গুণাবলীর জন্য পরিচিত হলেও, এর কিছু সম্ভাব্য অপকারিতাও রয়েছে। এই অপকারিতাগুলি মূলত অতিরিক্ত ব্যবহার, ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতা, এবং কিছু বিশেষ শারীরিক অবস্থার কারণে হতে পারে। নিচে বাসক পাতার বিভিন্ন অপকারিতা ও তার কারণগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

১. অতিরিক্ত ব্যবহারের ঝুঁকি: বাসক পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার শরীরের বিভিন্ন প্রকার ক্ষতি করতে পারে। যেমন: অতিরিক্ত ব্যবহারে পেটের গ্যাস, ডায়রিয়া এবং বমি হতে পারে। বাসক পাতার ভ্যাসিসিন এবং ভ্যাসিসিনোন অতিরিক্ত সেবনে বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে, যা শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

২. এলার্জিক প্রতিক্রিয়া: কিছু মানুষের শরীরে বাসক পাতা ব্যবহার করলে এলার্জিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। যেমন: বাসক পাতার পেস্ট বা তেল ব্যবহারে ত্বকে প্রদাহ, লালচে ভাব, এবং চুলকানি হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে বাসক পাতার গন্ধ বা ধূলিকণা শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে তুলতে পারে।

৩. গর্ভবতী নারীদের জন্য বিপজ্জনক: গর্ভবতী নারীদের বাসক পাতা ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ বাসক পাতার উপাদানগুলি গর্ভাশয়ে সংকোচন ঘটাতে পারে, যা গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় বাসক পাতার ব্যবহার শিশুর স্বাভাবিক বিকাশে বিঘ্ন ঘটাতে পারে।

৪. উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা: বাসক পাতা রক্তচাপ কমাতে সহায়ক হলেও, অতিরিক্ত ব্যবহারে এটি উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটি রক্তচাপকে খুব নিচে নামিয়ে দিতে পারে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

৫. ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: বাসক পাতার উপাদানগুলি কিছু ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। যেমন: রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধ: বাসক পাতা রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। রক্তচাপ কমানোর ওষুধের সাথে বাসক পাতার ব্যবহার রক্তচাপ অতিরিক্ত কমিয়ে দিতে পারে।

৬. লিভারের সমস্যা: বাসক পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার লিভারের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে, দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে লিভারের কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।

৭. শুষ্ক মুখ ও গলা: বাসক পাতা ব্যবহার করলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে শুষ্ক মুখ এবং গলা হতে পারে। এটি দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে আরো প্রবল হতে পারে।

আরো পড়ুন: সকালে খালি পেটে কলা খেলে কি হয়। কলা খাওয়ার উপকারিতা।

৮. অপ্রত্যাশিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে বাসক পাতা ব্যবহার করলে অপ্রত্যাশিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যেমন: বাসক পাতা ব্যবহার করলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অবসাদ অনুভূত হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে মাথাব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে।

সতর্কতা ও পরামর্শ

  • চিকিৎসকের পরামর্শ: বাসক পাতা ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, বিশেষ করে যদি আপনি গর্ভবতী হন, উচ্চ রক্তচাপ বা লিভারের সমস্যা থাকে, অথবা অন্য কোনো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।
  • পরিমিত ব্যবহার: বাসক পাতা পরিমিত পরিমাণে এবং সঠিক নিয়মে ব্যবহার করা উচিত।
  • সংবেদনশীলতা পরীক্ষা: বাসক পাতা প্রথমবার ব্যবহারের আগে ছোট পরিমাণে পরীক্ষা করে দেখুন যে কোনো এলার্জিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে কিনা।

  • গুণগত মান: ভালো মানের বাসক পাতা ব্যবহার করতে হবে যাতে কোনো প্রকার ক্ষতিকারক রাসায়নিক মিশ্রিত না থাকে।

লেখকের মতামত

বাসক পাতা একটি প্রাচীন এবং বহুল ব্যবহৃত ঔষধি উপাদান। এর ঔষধি গুণাবলী যেমন উল্লেখযোগ্য, তেমনই কিছু ক্ষেত্রে এর অপকারিতাও থাকতে পারে। সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বাসক পাতার উপকারিতা গ্রহণ করা সম্ভব। তবে, সব সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এবং পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করা উচিত যাতে কোনো প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা না থাকে।

আমাদের আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মতামত বা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডেইলীবিডিটেক নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url